শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি থেকে পদত্যাগের ঘোষণা ইউপি সদস্যদের লালমনিরহাটে পাহাড়ি কলার বাম্পার ফলন পুলিশের বিরুদ্ধে হয়রানি ও ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ, ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ সুপার বিলুপ্তির পথে তিস্তা ও ধরলা নদীর সুস্বাদু বৈরালি মাছ লালমনিরহাটে বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ঐতিহ্যবাহী শ্যামাপুজা (বুড়ির মেলা)কে ঘিরে সীমান্তে দু’দেশের মানুষের মিলন মেলা তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে- স্তব্ধ রংপুর কর্মসূচির ডাক কিশোরী ফুটবল টুর্ণামেন্ট ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত সম্ভাবনা ও উন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময় সভা তারুণ্যের ভাবনা অনুষ্ঠিত র‌্যাবের অভিযানে ১০০ বোতল ফেন্সিডিলসহ মহিলা মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোবর্দ্ধন হায়দারীয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ!

গোবর্দ্ধন হায়দারীয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ!

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের গোবর্দ্ধন হায়দারীয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ লেনদেন করে পছন্দের লোকজনকে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

 

সোমবার (৩০ মে) দুপুরে স্কুল প্রাঙ্গণে সচেতন এলাকাবাসীর ব্যানারে এক সংবাদ সম্মেলন করে এমন অভিযোগ তোলেন নিয়োগ বঞ্চিতরা। এ সময় তারা সুষ্ঠু তদন্ত করে অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবি জানান।

 

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিয়োগপ্রত্যাশী আবদুল হারেছ বলেন, সম্প্রতি বিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও আয়া পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যেখানে অর্থ লেনদেন করে পছন্দের লোককে নিয়োগ দিয়েছেন প্রধান শিক্ষক ও কমিটির লোকজন। এছাড়া অফিস সহকারী পদে ১৭জন আবেদন করলেও রোকনুজ্জামান রোকন নামে একজনের কাছ থেকে ৭লাখ ও মশিয়ার রহমান নামে আরেকজনের কাছ থেকে ৫লাখ টাকা নিয়ে নিয়োগের পাঁয়তারা করছেন প্রধান শিক্ষক। ১৭জন অংশগ্রহণকারীর লোক দেখানো পরীক্ষা নিয়ে এ নিয়োগকে বৈধতা দেওয়ারও চেষ্টা করছেন।

 

সংবাদ সম্মেলনে মহিষখোচা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন সাদ্দাম অভিযোগ করেন, সম্প্রতি নিয়োগ দেওয়া দুটি পদের একটিতে আমার বোনকে নিয়োগের জন্য প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে ৭লাখ টাকার চুক্তি হয়। ইতিমধ্যে আমি দেড় লাখ টাকা দিয়েছি। বাকি টাকা নিয়োগের পর দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিনি বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির একজন সদস্যের ছেলের বউকে টাকার বিনিময়ে চাকরি দিয়েছেন। এখন আমার টাকা ফেরত দিতে টালবাহানা করছেন।

 

মহিষখোচা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের সদস্য আবদুল মজিদ অভিযোগ করেন, নদী ভাঙনের শিকার অনেকেই এখানে আবেদন করলেও টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে পছন্দের লোকজনকে। আগামী মাসের ৩ তারিখ প্রধান শিক্ষকের মেয়াদ শেষ হলেও কমিটিকে ম্যানেজ করে আরও দুই বছরের জন্য ওই পদে থাকার পাঁয়তারা করছেন তিনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone